সৈয়দ মুহিবুর রহমান মিছলু সিলেট থেকে::আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্যে সামর্থ্যবান ব্যক্তিরা আত্মত্যাগের মাধ্যমে ঈদুল আজহার দিনে কুরবানী দিয়ে থাকেন।
আর কমবেশি সবারই জানা আছে, পশু কোরবানি করার পর মোট মাংসের তিনটি ভাগ করে এক ভাগ গরিব-দুঃখীকে, এক ভাগ আত্মীয়স্বজনকে এবং এক ভাগ নিজে খাওয়ার জন্য রাখতে হয়।
কুরবানীর দিন নামাজের পর থেকে কুরবান দাতার বাড়ির দরজায় একদল মানুষের ভিড় থাকে, তাদের কেউ একা এবং কেউ পরিবারসহ। কেউ পেশাদার ভিক্ষুক এবং কেউ গরীব কর্মজীবি, আজ তারা সবাই এক কাতারে।
মাংস বিতরণ করতে উপচে পড়া ভিড় ঠেকাতে হিমসিম খেতে হয়। কুরবানি দাতা নিজে অথবা তার পক্ষের লোক মাধ্যমে তাদেরকে গোশত বিতরণ করে দেন।
সরেজমিনে শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় বিভিন্ন বাসাবাড়ি থেকে কুরবানীর মাংস সংগ্রহ করে তারা বিকেল বেলা ঐ মাংসগুলো প্রতি কেজি আনুমানিক ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা দামে বিক্রি করছেন।
ঈদুল আজহার দিনে বিকেল বেলা নগরীর জেল রোড পয়েন্ট, সুরমা মার্কেটের সামনে, কোর্ট পয়েন্ট, ক্বীনব্রীজ এর উত্তর এ দক্ষিণ পাশে, আম্বরখানা পয়েন্ট, দরগাহ গেইট, সুবিদ বাজার পয়েন্ট, শিবগঞ্জ পয়েন্ট এবং নগরীর উপশহর ই-ব্লক পয়েন্টেও মাংস বিক্রি করতে দেখা যায়।