কক্সবাজার ইনানী সৈকতে প্রধানমন্ত্রী
১ min read
নতুন আলো নিউজ ডেস্ক:সমুদ্রতীরে যাবেন আর জলে পা ভেজাবেন না, তাতো হয় না। বৃদ্ধ থেকে শুরু করে শিশুরাও সমুদ্রের অপার আকর্ষণ থেকে দূরে থাকতে পারেন না। পারেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। আর দশটা সাধারণ মানুষের মতোই তিনিও উচ্ছ্বাস-আনন্দে সমুদ্রদর্শন করেন। ঝিনুকফোটা সাগরবেলায় তিনি অনেকটা সময় খালি পায়ে হাঁটেন। মন ভেজান সমুদ্রের ঢেউয়ের তালে।
আজ শনিবার সকালে বোয়িং উড়োজাহাজ মেঘদূতে করে কক্সবাজারে যান। এরপর কক্সবাজার-টেকনাফ ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ উদ্বোধন করে ইনানী সৈকতে পৌঁছান। আনুষ্ঠানিকতা সেরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তিনি সৈকতে যান। খালি পায়ে সৈকতে হেঁটে বেড়ান। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন কয়েকজন সেনা সদস্য ও তার সফর সঙ্গীরা।
ইনানীর সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিও। ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসনামলে অরণ্যঘেরা ইনানীর চেনছড়ি গ্রামে বেশ কিছু দিন ছিলেন জাতির জনক। বাংলাদেশের প্রধান পর্যটন শহর কক্সবাজারকে আরও আকর্ষণীয়ভাবে গড়ে তোলার কথাও বলেন শেখ হাসিনা। সকালে বিমানের বোয়িং উড়োজাহাজ মেঘদূত এ কক্সবাজার নামার পর ইনানী সৈকতে যান প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্য দিয়ে সেখানে সুপরিসর বিমান চলাচল শুরু হলো।