ছাএদলের সোনালী অতীত বাবলু ভাই কে ছাএদল ও বেগম জিয়া কি ভুলে গেলেন প্রশ্ন তৃণমূলের
১ min read
নীরু ভাইয়ের কাছে এক ছোট ভাইয়ের প্রত্যাশা
-‘—‘——————————
মনটা আমার বিষণ খারাপ ।কাল সারাদিন আমি খবর নিলাম বিএনপি কোথাও
দলীয়ভাবে মাহবুবুল হক বাবলু ভাইয়ের মৃত্যু বার্ষিকী পালন করেছে কি না? না করেনি।
মনটা আরও খারাপ হয়ে গেল। নিজ মনেই প্রশ্ন উদিত হল আসলে নেত্রী কি জানে বাবলু ভাইয়ের মৃত্যুবার্ষিকীর কথা? না কি তিনি জেনেও কোন ভুমিকা নেননি? তা কি করে হয় ? মা কি করে তার সন্তান হারানো দিনের কথা ভুলে থাকতে পারেন? তার অস্তিত্বের ভিত্তি রাজনৈতিক সাফল্যের সিড়ি যার রক্তের উপর দাড়িয়ে তার প্রধানমন্ত্রীত্ব শুরু যার আদেশ পালন করতে গিয়ে তিনি শহীদ? খুব বেশি বললাম? না বরং কিছুই বলা হয় নি বরং অনেক কিছুই বলা হয়নি। আমার যা লেখা বা বলা কোন কিছুই কারোর কাছ থেকে শোনা না বা বই পড়ে জানা নয় , স্বচোখে দেখা।
বিএনপির বর্তমান নেতা কর্মী শুভাকাঙ্ক্ষীরা honestly এক ঘন্টা চোখ বন্ধ করে একটু ভাবুন (বিশেষ করে senior রা)
মনে করে দেখুন ১৯৮২ সালের ২৪ শে মার্চ তৎকালীন সেনাবাহিনীর প্রধান হোসাইন মো এরশাদ বন্দুকের নলের মুখে রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস ছাত্তারের কাছ থেকে ক্ষমতা দখল করলেন তখন বিএনপির মুল নেতৃত্ত্বে কারা ছিলেন?
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ,জামালউদ্দিন আহমেদ,এস এ বারী এটি,ডাঃ বি চৌধুরী,কর্নেল অলি আহমেদ,কেপ্টেন আব্দুল হালিম, ডাঃ আব্দুল মতিন , হাবিবুল্লাহ খান রিয়াজউদ্দিন ভোলা মিয়া ব্যারিস্টার সুলতান আহমেদ চৌধুরী প্রমুখ ।
সামরিক শাসন জারির পর জামালউদ্দিন আহমেদ হাবিবুল্লাহ খান সহ প্রভাবশালী একটা অংশ পুরাপুরি নিষ্ক্রিয় । ব্যারিস্টার মওদুদ,ডাঃ মতিন রিয়াজউদ্দিন ভোলা মিয়া কেপ্টেন হালিম সহ সবচেয়ে প্রভাবশালী অংশ স্বৈরাচার এরশাদের ক্ষমতার হালুয়া রুটির ভাগিদার ।বিএনপির নেতা কর্মীরা ছন্নছাড়া । শহীদ জিয়ার বন্ধু দলের সহ প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ বি চৌধুরী কর্নেল অলি আহমদ হতভম্ব । দলের অস্তিত্ব বিলীনের
মুখে।
আল্লাহ্র র অসীম কৃপায় সেই মূহুর্তে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বরৈ শহীদ জিয়ার হাতে গড়া একদল মেধাবী অসীম সাহসী সৎ নেতা কর্মী আবির্ভূত । শ্লোগান শুরু হল ‘ নেতা আছে নাকি রে?’ আছে এ। কোন সে নেতা ? ‘শহীদ জিয়া’
সেই পথ চলা শুরু । আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ডাঃ বি চৌধুরী কর্নেল অলি আহমদ রা চোখে আশার আলো দেখতে পেলেন । দল পুনগঠন ও ঐক্যের স্বার্থে শহীদ জিয়ার বিধবা স্ত্রী (তখন তিনি স্বামী হারিয়ে ২ নাবালক সন্তান নিয়ে গভীর শোক আচ্ছন্ন) বেগম খালেদা জিয়াকে রান্না ঘর থেকে রাজনীতিতে আনার চেষ্টা শুরু করলেন ।
স্বৈরাচার এরশাদ যখন দেখলেন বিএনপি শেষ। ক্ষমতা সংহত করা শুরু করলেন ।হঠাৎ তার কানে এলো কারা যে জিয়ার নামে শ্লোগান দেয় ।কারা আবার সানাউল হক নীরু মাহবুবুল হক বাবলু র নেতৃত্বে একদল সাহসী ইমানদার ছাত্র বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ব্যানারে শহীদ জিয়ার নামে শ্লোগান দিয়ে স্বৈরাচার এরশাদের অবৈধ ক্ষমতা দখলের বিরুদ্ধে সংগঠিত হচ্ছে।
শুরু হল ছাত্রদল ধ্বংসের পাঁয়তারা । তৈরী করলেন নতুন বাংলা ছাত্র সমাজ। কাজী আসাদ ছাত্র দলের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক হলেও প্রথম সভাপতি টাঙ্গাইলের নাগপুরের এনামুল করীম শহীদ হঠাৎ নেই । চিন্তা করুন তারপর পর পর তিন কেন্দ্রীয় সভাপতি গোলাম সরোয়ার মিলন আবুল কাশেম চৌধুরী জালাল আহমেদ বিক্রি হয়ে গেলেন । শহীদ জিয়ার আদর্শের ২ সন্তান নীরু বাবলু র একদল সাহসী নেতা কর্মী ইস্পাত প্রাচীর হয়ে ছাত্র দলকে আগলে রাখলেন । যারাই এরশাদের সাথে যোগ দিলেন তারা সবাই এইসব ইমানদার কর্মীর বাধার মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাকা থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।স্বৈরাচার বুঝলেন যদি ছাত্র দলের central কমিটির সবাই কেও কেনা যায় তাতেও কোন লাভ নেই ।দরকার শহীদ জিয়ার আদর্শের 2 সন্তান নীরু বাবলু ।অনেক চেষ্টা but নীরু বাবলু বিক্রির কোন পন্য নয় শহীদ জিয়ার আদর্শের সন্তান । খালেদা জিয়ার সাথে মা ছেলের সম্পর্ক। কোন আদর্শবান সন্তান মায়ের সাথে বেইমানি করতে পারে না।এবার এরশাদ শুরু করলেন অন্য খেলা ।ছাত্র দলের ভিতর তৈরি করলেন একদল মুনাফেক বেইমান। যারা দিনের বেলায় ছাত্রদল।রাতের আধারে সামরিক গোয়েন্দার এজেন্ট ।তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ছাত্রদলের একনিষ্ঠ নেতা কর্মীদের হয়রানি ও গ্রেফতার করা হত।
নীরু বাবলু দুই ভাইয়ের উপর নেমে অমানুষিক নির্যাতন ।গ্রেফতার রিমান্ডে জেল নিত্য দিনের । এরশাদের ৯ বছর শাসনের ২ ভাই প্রায় ৫ বছর জেল খাটেন। রিমান্ডে ব্যাপক নির্যাতন সহ্য করেন কিন্তু মা’র সাথে আদর্শের সাথে বেইমানি করেন নাই। এর এক চুড়ান্ত পর্যায়ে বাবলু ভাইকে হত্যা ।এক ঢিলে ২ লক্ষ্য অর্জনে । ছাত্র দলের সামনে র নেতূত্ল ধ্বংস এবং দলের মুল নিউক্লিয়াস নীরু ভাইকে মানুষিক ভাবে দুর্বল করা।আসলে হল তাই। ষড়যন্ত্র করে এক রহস্যজনক বোমা বিষ্ফোরনে বাবলু নিহত হয়েছেন। অথচ খালেদা জিয়ার উচিত ছিল প্রধানমন্ত্রীর হওয়ার পর হত্যাকান্ঢের বিচারবিভাগীয় তদন্ত করে মুল ঘটনা উদঘাটন করা কিন্তু এমন এক কল্পকাহিনী প্রচার করা হয় যা গভীর ভাবে চিন্তা করুন অবিশ্বাস্য মোটেই বিশ্বাসযোগ্য নহে।
বাবলু ভাইয়ের মৃত্যুর পর নেত্রী কর্তৃক সাধারণ সম্পাদক পদে যোগদানের জন্য বলার পরে মানসিকভাবে এত বিধ্বস্ত ছিলেন যে সার্বিক পরিস্থিতি বুঝতে চেষ্টা করেন নাই । নেত্রীকে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কমিটি গঠন করার জন্য বলেন। গঠনতন্তের মারপাচে ৩ নং যুগ্ম সম্পাদক আমানের নাম উঠে আসে ।এভাবেই নেতৃত্বের বাটন নীরু ভাইয়ের হাত থেকে ছুটে যেতে শুরু হল।আসলে এসবই ছিল পরিকল্পিত । এবার চুড়ান্ত লক্ষ্য নীরু ভাই কে শেষ করা।
কে এই আমান?
আমরাও ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হওয়ার পরও বুঝি না চিনি নাই আমান কে। তৎকালীন সভাপতি আসাদুজ্জামান রিপন ভাই ইলিয়াস গঃ কর্তৃক নিগৃহীত হলে নেত্রীর সাথে আলোচনা না করেই পদত্যাগের ঘোষণা দেন।ততদিনে আমান গং নেত্রীর কাছাকাছি পৌঁছে যান। এই সেই আমান যে স্বৈরাচার এরশাদের সাথে সাক্ষাত করে তার নেতৃত্বে আস্থা প্রকাশ করে নতুন বাংলা ছাত্র সমাজে যোগদান করেন।কিন্তু অতন্দ্র প্রহরী কর্মীদের ধাওয়ায় campus থেকে বিতাড়িত হন।নীরু ভাইয়ের ধমকে নীরুভাইয়ে হাতেপায়ে ধরে campus এ ফিরে আসেন।মনে রাখবেন যে একবার বিশ্বাস ভঙ্গ করে সে আবারও বিশ্বাস ভঙ্গ করবে ।এটা খুবই সত্যি ।তাকে বিশ্বাস করার সুযোগ নাই ।নীরু ভাই অনেক বড় মনের মানুষ তাই বিশ্বাস করেছিলেন এবং নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মেরেছেন।আমান যত নেত্রীর কাছাকাছি পৌঁছে নীরু ভাই তত নেত্রীর দুরে যেতে থাকেন।
আসাদুজ্জামান রিপন ভাই পদত্যাগের পর একদিন ঘুম ভেঙ্গে শুনি খালেদা জিয়া ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি ভেঙে আমানউল্লাহ আমানকে আহ্বায়ক এবং সানাউল হক নীরু ভাই কে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি পূনঃগঠন করেন।এই প্রথম ছাত্র দলের কমিটি গঠনের নীরু ভাইয়ের কোন ভুমিকা নেই ।নীরু ভাইয়ের অপমানের , আমান গং রা প্রতিশোধ নেয়ার শেষ ধাপে।
আগুনে ঘি ঢেলে দেয় ছোট্ট একটা ঘটনায়।একটা রেওয়াজ ছিল নীরু বাবলু ভাই প্রতিবার জেল থেকে মুক্তি পেয়ে মা খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাত করেন।কিন্তু শেষ বার ছাড়া পেয়ে মধুর ক্যান্টিন আসেন হয়ত মধুর ক্যান্টিনে বিশ্রাম নিয়ে নেত্রীর সাথে সাক্ষাতের জন্য যাবেন। ততদিনে নীরু ভাইয়ের বিরুদ্ধে নানান কান কথায় নেত্রীর কানভারি হয়েছে । হয়তো নেত্রী কিছু বিশ্বাস করতে শুরু করলেন । এ ঘটনা আগুনে ঘি ঢেলে দিল। ছাত্রদলের নেতৃত্বের বাটন পরিকল্পিত ভাবে হাতছাড়া হয়ে গেল।আগে ছাত্রদলের নেতৃত্ব ঠিক করতেন নীরু ভাই ।ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস স্বৈরাচারের দালালেরা কুটকৌশলে নীরু ভাইয়ের শহীদ জিয়ার আদর্শের সৈনিক বেগম খালেদা জিয়া আদর্শের সন্তান সততার প্রতিক নীরু ভাই কে স্বৈরাচারের সহযোগীর অপবাদ দিয়ে ছাত্র দের মতামতের ভিত্তিতে গঠিত দুদু রিপন পেনেল স্বৈরাচারের সহযোগী আখ্যায়িত করে খালেদা জিয়াকে দিয়ে আমান খোকন আলম পেনেল ঘোষণা করে নীরু ভাই কে চুড়ান্ত ভাবে অপমান করল তবে আরও একটু বাকী আছে আমান যখন দেখল without নীরু Ducsu জিতা অসম্ভব । ঠিক ই নিজেদের স্বার্থে খালেদা জিয়াকে দিয়ে নীরু ভাই কে ডাকা হল। আগেই বলেছি নীরু ভাই বড় মনের মানুষ ।ঠিকই মায়ের ডাকে নীরু ভাই আসলেন। ক্যাম্পাসে নীরু ভাই আগমনে ছাত্রদের মনে যে কত উচ্ছাস আনন্দ যা না দেখলে বিশ্বাস হবে না। নীরু ভাইয়ের সভাপতিত্বে একটা অনুষ্ঠান করে সবাই কে দেখানো নীরু আমাদের সাথে ।মন্চ কে সাজানো তৈরি সব কারিগর নীরু অথচ ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস খলনায়ক হয়েই ক্যাম্পাস ত্যাগ?
বাবলু ভাইয়ের রক্তের পরিশোধ হওয়া না ।আমরা এত খারাপ যে একটু স্মরণ করার সৌজনবোধ বোধ ও নাই । আমরা কি এতটাই অশিক্ষিত অকৃতজ্ঞ ? আমরা কি এটুকু বুঝি না বাবলু ভাইকে স্মরণ করলে বাবলু ভাইয়ের কিছুই আসে যায় না বরং নিজেদেরই সন্মান বাড়ে।কর্মীদের মধ্যে আশা উদ্দিপনা কাজের স্পৃহা বারে।
মাঝে মধ্যে শুনি নীরু ভাই দলে ফিরছেন । আপনার কিছু নতুন প্রজন্মের অতি উৎসাহী ভক্তকে জিজ্ঞেস করলাম কি প্রক্রিয়ায় কি পদে?শুনে তারা আমার উপর মাইন্ড করল।
আমি তাদের বললাম নীরু ভাইয়ের হারানোর কিছুই পাওয়ার ও কিছু নাই।দেওয়ার অনেক কিছু আছে। তবে জী হা হারানোর আছে সেটা সন্মান ।।।। তাকে আমরা যোগ্য সন্মান দিতে পারি নাই কিন্তু অসম্মান করার অধিকার কারো নাই।
সত্য আর মিথ্যার দ্বন্দ্ব চিরন্তন ।সত্য আর মিথ্যা একত্রে বসবাস করতে পারে না।
স্বৈরাচারের ছদ্মবেশী দালাল বেইমান চরিত্রহীন দুর্নীতিবাজ যারা দিনে বিএনপির নেতা রাতে সরকারের এজেন্টরাই এখন নেত্রীর পাশে শক্তিশালী অবস্থান নিয়ে নেত্রীকে ঘিরেই অবস্থান। তাদের সাথে নীরু ভাই কাজ কররেন কিভাবে?
যে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মাধ্যমে মহানায়ক সানাউল হক নীরু র জন্ম।যে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে মাহবুবুল হক বাবলু ভাই জীবন দিয়েছেন সেই স্বৈরাচারের প্রত্যক্ষ সহযোগি ব্যারিস্টার মওদুদ শাহ মোয়াজ্জেম মে জে মাহমুদুল হাসানের সঙ্গে কিভাবে রাজনীতি করবেন?
আপনি কি পারবেন আপনার রক্তের সাথে that means মাহবুবুল হক বাবলু ভাইয়ের রক্তের সাথে বেইমানি করতে?
আমি আপনাকে যতটুকু চিনি জানি—-
উওর না অবশ্যই না।আপনার পক্ষে অসম্ভব ।আমরা চাই না আর একজন রিজভী ভাই সৃষ্টি হউক চাই না।রিজভী ভাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও যোগ্য ছাত্র নেতা ।রাকসু নির্বাচনে full পেনেল বিজয়ী ছাত্র মৈত্রী শুধুমাত্র ভিপি রিজভী ভাই ছাত্রদলের ।সেই ভাই কেন্দ্রীয় অফিসে চেয়ারে হেলান দিয়ে গুলশানের চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ের পাঠানো বিবৃতি পাঠ করা।নিজের বলার কিছুই করার নাই ।
আপনি দলে তখনই আসতে পারেন যখন মতামত দেওয়ার সূযোগ পাবেন আপনার মতামত গুরুত্ব পাবে ,স্বচ্ছ ভাবে আলোচনার মাধ্যমে দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ভিন্ন মতামতের সূযোগ থাকবে এবং ভিন্ন মতামতের জন্য অপমান হতে হবে না। পরিপূর্ণ ভাবে না হলে ও কিছুটা হলেও কাজের সুযোগ থাকবে ।
যেভাবে ছাত্রদল পরিচালনা করতেন ।মুল দলে পরিপূর্ণ ভাবে সুযোগ পাবেন না। but minimum ২০~৩০% ভুমিকা রাখার সুযোগ থাকতে হবে অন্যথায় আরেকজন রিজভী ভাইয়ের জন্ম হবে।
যা নিজের চোখে দেখা ৯০ এর গণ অভ্যুত্থানের মহানায়কের সন্মানের হানি হবে ।
এটা সম্ভব হতে পারে তারেক রহমান চেয়ারম্যান আর আপনি নীরু ভাই মহাসচিব হওয়ার মাধ্যমে । (এটা সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব মতামত ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন) সংগ্রহকৃত ।