এখানে কেবলই শুন্যতা ঘর বারান্দা উঠোন খাখা করছে আশপাশের প্রকৃতিও ফ্যাকাশে কেমন যেনো মরা মরা ভাব সর্বত্র সকাল দুপুর সন্ধ্যা রাতের নেই কোন তফাৎ এ সবই কেবল তোমার অভাবে তুমিহীনা
হে প্রভু গড়েছো এই নিখুঁত বসুন্ধরা মানুষ বানিয়েছো সৃষ্টির সেরা কতোকিছু দিয়ে রেখেছো ঘিরে নিয়ন্ত্রণ করো বসে আরশের উপরে। পাহাড় পর্বত নদী নালা সূর্য দিয়ে জগত উজালা চাঁদ দিয়েছো রাতের
আমি যে ফিরে পাবো নাহ আর, হারানো কৈশরকালের দূরন্তপনা। আমি ছাড়া যেন ঘটে অকল্যানের অবছাঁয়া! হোক না জগৎ-এর শুরু আবার!! ভোরের আকাশে যখন সূর্য উঠবে, পাখির কলরবে ফুলেরা সব ফুটবে।
অর্থের নেশায় হয়েছো পতিতা জেনে রাখা ভালো তুমিতো শ্রেষ্ঠ নারীর জাত সেটার কি হলো। যৌবনের উপর শক্তি ধরে সেটা দিচ্ছো কাকে? পবিত্র সম্পদ কাকে দিচ্ছো নিচ্ছে সেটা কে? পুরুষ নামের
ছোবল, ———– তাসলিমা খায়রুন, একদিন এক সবুজ গাঁয়ে, লাল শাড়িতে, আসলো বধু নূপুর পায়,,,! ঝুমুর ঝুমুর শব্দ তুলে, নদীর ধারে নিত্য যায়,! আলতা পায়ে কলসি কাঁখে, কোমর দোলায় হেসে হেসে,
গ্রীন হাউজটা বাঁচাও কবি :সৈয়দা মমতাজ হক রুবীনা গাছের ছায়ায় ক্লান্তি জুড়ে দেহ নেয় শ্বাস গাছ লাগাও তাই প্রতিজনে সবুজ কোরোনা নাশ । খাট-পালঙ্ক আরাম – আয়েশ ঘরের বাহার নয়
পথ শিশু মাজহার মান্নান আমি পথ শিশু নাই মাতা পিতা রাস্তাই আমার বন্ধু রাস্তাই আমার মিতা। আমার সব বন্ধুরা ঘুমায় মায়ের কোলে রাত কাটে মোর গাছের নিচে ভাসি নয়ন জলে।
শহরবন্দী মেঘ ——————- শহরবন্দী মেঘ তুমি আমার হও! তুমি আমার আকাশ কাঁপিয়ে গুড়ুম গুড়ুম ডংকা বাজাও! তুমি আমার হও আমায় স্বস্তি দাও! আমার বাউন্ডুলে জীবনে বিস্তীর্ণ জলরাশি হও! বিপদের ঘনঘটা
জগন্নাথপুর প্রতিপিধি:মাতৃভূমি ও মাতৃভাষার প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে সাহিত্য ও জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমে উদ্ভুদ্ধ হয়ে উদীয়মান কবি শাহ্ মোঃ তাজুল ইসলাম “বিগত ০২/০৩/২০২০ খ্রিস্টাব্দে জগন্নাথপুর উপজেলা সাহিত্য পরিষদ” নামে একটি সাহিত্য ও