কথা বলতে পারে না। কেননা, তারা জানে, যে দেশে স্যাটেলাইট আছে, সে দেশে দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণে না খেয়ে থাকার যন্ত্রণার কথা কাউকে বললে বিশ্বাস করবে না। আর তাই প্রায় প্রতিদিনই এখন আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে কোন না কোন ভূক্তভোগি। এভাবে বাংলাদেশকে খাদের কিণারে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবার আগে দায়ী আমরা কেননা, আমরা প্রতিবাদ করি না। যেভাবে বঙ্গবন্ধু প্রতিবাদ করেছিলেন, মওলানা ভাসী প্রতিবাদ করেছিলেন নতুন প্রজন্ম সেভাবে প্রতিবাদে দিনের পর দিন নিজেদেরকে ঐক্যবদ্ধ করলেও সাধারণ মানুষ সেই প্রতিবাদে শামিল হচ্ছে না। আর তাই ক্রমশ সিন্ডিকেট বানিয়ে আমাদের দেশকে অস্থিশীল করে তুলছে সুবিধাভোগিরা। এদেরকে এখনই প্রতিহত করতে তৈরি হতে হবে সবাইকে। এলিফ্যান্ট রোডস্থ হোটেল চিংড়িতে অনুষ্ঠিত ‘অন্তত মাহে রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য কমানোর জন্য করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন। নতুনধারা বাংলাদেশ-এনডিবির প্রেসিডিয়াম মেম্বার আল্লামা আবদুর রহমান, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, মহাসচিব চঞ্চল মেহমুদ কাশেম, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. নূরজহান নীরা, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাহামুদ হাসান তাহের, যুগ্ম মহাসচিব ইব্রাহিম খলিল প্রধান, সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক চাঁদ আহমেদ জীবন, সহ-সম্পাদক এস এম সুলতান, সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সহ-সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, রুবেল হাসান, প্রহর খান, মো, নাসিম বক্তব্য রাখেন।