1. admingusar@gmail.com : admingusar :
  2. crander@stand.com : :
  3. bnp786@gmail.com : editor :
  4. sylwebbd@gmail.com : mit :
  5. zia394@yahoo.com : Nurul Alam : Nurul Alam
  6. mrafiquealien@gmail.com : Rafique Ali : Rafique Ali
  7. sharuarprees@gmail.com : Sharuar : Mdg Sharuar
  8. cardgallary17@gmail.com : Shohidul Islam : Shohidul Islam
  9. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জ্যামাইকার অনাহারে’ দিন কাটছে গাজার অর্ধেক জনসংখ্যার: জাতিসংঘ ইউক্রেনের জন্য ৬২ কোটি ডলার সামরিক সহায়তার ঘোষণা ব্রিটেনের হিজবুল্লাহ বনাম ইসরায়েল: বৃহত্তর যুদ্ধের সম্ভাবনা বাস্তব সিডিএ’র নতুন চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ যুক্তরাষ্ট্রের হুমকি উপেক্ষা করে সম্পর্ক বাড়ানোর ঘোষণা ইরান-পাকিস্তানের সনদ জালিয়াতি : দায় এড়াতে পারেন না কারিগরির চেয়ারম্যান, দিতে হবে ব্যাখ্যা তীব্র তাপপ্রবাহে রাস্তায় পানি ছিটানোর সুপারিশ সংসদীয় কমিটির গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর

প্রবৃদ্ধির পেছনে না ছুটে সমস্যা সমাধানে মনোযোগ চাই

  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১ জুলাই, ২০২০

অনলাইন ডেস্ক রিপোর্টঃআজ থেকে নতুন অর্থবছরের যাত্রা শুরু হচ্ছে। ২০২০–২১ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। অথচ আমরা দেখছি করোনা অর্থনীতিকে শ্লথ করে দিয়েছে। এ অবস্থার মধ্যে অর্থমন্ত্রী যে প্রবৃদ্ধি ধরেছেন, সেটি স্বাভাবিক সময়ে অর্জন করাও কঠিন। তার মানে অর্থনীতিতে করোনার যে ব্যাপক আঁচড় পড়েছে, সেটিকে অগ্রাহ্য করা হয়েছে। নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে এ ধরনের মনোভাব অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর।

করোনায় আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে কৃষি খাত ভালো অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু আমাদের জিডিপির প্রায় ৫৫ শতাংশই সেবা খাতের অবদান। শিল্পসহ উৎপাদন খাতকে বিবেচনায় নিলে তা প্রায় ৮০ শতাংশের বেশি। এ অবস্থায় সেবা ও উৎপাদন খাতে যদি সমস্যা থাকে তাহলে কৃষির একক ভালো দিয়ে জিডিপির এত প্রবৃদ্ধি সম্ভব হবে না। আমরা জানি কৃষি খাতও চাপে আছে। কৃষকের কাছে কৃষি এখন লাভজনক নেই। তাই নতুন অর্থবছরে সরকারের উচিত উচ্চ প্রবৃদ্ধির পেছনে না ছুটে প্রকৃত সমস্যা সমাধানে মনোযোগ দেওয়া। এ বছরটিতে জিডিপি ঋণাত্মক না হয়ে ইতিবাচক ধারায় থাকলেই আমি অনেক খুশি থাকব।

আমরা দেখছি একটি জনগোষ্ঠী গ্রামে ফিরে যাচ্ছে। কেউ চাকরি হারিয়ে, আবার কেউ প্রবাস থেকে ফিরে এসেছেন। এসব জনগোষ্ঠীর সামনে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ। এমনিতেই আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্তের মধ্যে সঞ্চয়ের সক্ষমতা কম। তারপরও যেটুকু সঞ্চয় তা চুষে নিয়েছে করোনা। মানুষের আয় কমে যাওয়ায় ভোগে তার বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। অর্থনীতিকে সচল রাখতে হলে চাহিদার উদ্দীপনা ঠিক রাখতে হবে। আমরা দেখছি উৎপাদন খাতেই করোনার সবচেয়ে বড় ধাক্কা লেগেছে। এ কারণে চাহিদা কমে গেছে। এতে সরকারের রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধিও কমে যাবে। আমার মনে হয়, এ অর্থবছরে অর্থসংস্থানই হবে সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্বজুড়ে বর্তমানে যে পরিস্থিতি তাতে খুব বেশি বৈদেশিক ঋণ পাওয়া যাবে না।

যেহেতু দৃশ্যতই দেখা যাচ্ছে, সরকারের আয় কমে যাচ্ছে তাই এ অবস্থায় ব্যয়ের অগ্রাধিকার নির্ণয় করাটা সরকারের জন্য আরেক বড় চ্যালেঞ্জ। অর্থমন্ত্রী চলতি অর্থবছরে উচ্চ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের মাধ্যমে অগ্রাধিকারের বিষয়টিকেই চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছেন। করোনার কারণে অর্থনীতিতে যে অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে তার শেষ কোথায়, এখনো কেউ জানি না। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত সব খাতের মানুষের পাশে সমভাবে দাঁড়াতে হবে। অথচ আমরা দেখলাম যে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে সেখানে প্রভাবশালীরাই বেশি সুবিধা পেয়েছে।

মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

Comments are closed.

এই ধরণের আরো খবর

বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস

সর্বমোট

আক্রান্ত
সুস্থ
মৃত্যু
সূত্র: আইইডিসিআর

সর্বশেষ

আক্রান্ত
সুস্থ
মৃত্যু
স্পন্সর: একতা হোস্ট
© All rights reserved © 2021 notunalonews24.com
Design and developed By Syl Service BD