প্রেস বিজ্ঞপ্তি::দীর্গ ১৭বছর পর অনুষ্টিত বিশ্বনাথ উপজেলার ৮নং দশঘর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান এমাদ উদ্দিন খান কে ১ম এবং বিশ্বনাথ উপজেলা ও এর ভিবিন্ন ইউনিয়নের বিএনপি যুবদল,স্বেচ্ছাসেবকদল ও ছাত্রদলের ৩৫জন নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ করে ১৫০ জন অজ্ঞাতনামা দিয়ে বর্তমান সরকারের পুলিশ কর্তৃক মিথ্যা মামলায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহ সভাপতি ও যুক্তরাজ্য বিএনপির কার্যকরী কমিটির সদস্য শরিফুল ইসলাম।
জনাব শরিফুল ইসলাম এক প্রতিবাদ বার্তায় বলেন,বর্তমান সরকার এমনিতেই ভোট কারচুপির মাধ্যমে ক্ষমতায় এর পরেও বিএনপি বাংলাদেশের সব চেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে এখনো আপামর জনগণের হৃদয়ে।
যার বাস্তবতায় গত ২৯ তারিখ বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান এবং সাবেক সংসদ সদস্য নিখোঁজ বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এম ইলিয়াস আলীর সহধর্মীনি তাহসিনা রুশদীর লুনার মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকে দশঘর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এমাদ উদ্দিন খানকে সরকারি দলের শত বাধা বিপত্তির মধ্যে দশঘর ইউনিয়নবাসী চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে।
কিন্তু নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে সরকারী দলের প্রার্থীকে বিজয়ী করার লক্ষে পুলিশ বাহিনীর সহযোগিতায় সরকার দলের নেতাকর্মীরা একটি কেন্দ্রের ভোট বাক্স ছিনিয়ে নেয়ার প্রাক্কালে সাধারণ জনগণ প্রতিবাদী হয়ে তা রক্ষা করে,তাই সরকার দলের প্রার্থীর পরাজয়ে প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে পুলিশকে দিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের উপর মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে।আমরা এই মামলায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলছি বিশ্বনাথ হচ্ছে এম ইলিয়াস আলীর জন্মস্থান এখানকার প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ বিএনপির সমর্থন করে তাই ইলিয়াস আলীকে ফিরে পেতে যেমন বিশ্বনাথের মানুষ বদ্ধ পরিকর তেমনি বিএনপি নেতৃবৃন্দের উপর যেকোনো মিথ্যা হামলা-মামলা রুখতে সর্বদা প্রস্তুত ।