এম রেজা টুনু সুনামগন্জ প্রতিনিধি:সুনামগন্জের ছাতকে কিশোরী ধর্ষিতা তাহমিনা বেগম (১৭ ) একজন এতিম মেয়ে , তাহার বাবা মায়ের কোন সন্ধান না পাওয়ায় বিগত এক বৎসর যাবত মুক্তিরগাঁও নজরুল চেয়ারম্যানের বাড়ীতে ঝিয়ের কাজ করিতো, গত ২০/১২/২০২০ইং- তারিখ রাত্রে নজরুল চেয়ারম্যানের বাড়ীতে তাহার ভাতিজা আসামী রাসেল মিয়া (২৬) পিতা -আজর আলী বতাই মিয়া , সাং – মুক্তিরগাঁও হরিশপুর , থানা-ছাতক, জেলা-সুনামগঞ্জ ভিকটিমকে জোড়পূর্বক ধর্ষন করে এবং ভিকটিমকে বিভিন্ন প্রলোভন দিয়া সিলেট মেজরটিলা তাহার বন্ধু জাবেদ মিয়ার বাসায় নিয়ে যায় এবং তাহার বন্ধুর বাসায় ভিকটিমকে গত 0১/০১/২০২১ ইং তারিখ দুপুর অনুমান ১২.০০ টার সময় ধর্ষন করে।
উক্ত ঘটনায় ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে ছাতক থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করিলে সুনামগঞ্জ জেলার সু-যোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মিজানুর রহমান বিপিএম মহোদয়ের দিক নির্দেশনায় , সহকারী পুলিশ সুপার ছাতক সার্কেল জনাব বিল্লাল হোসেন এবং
ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ নাজিম উদ্দিন সাহেবের তত্বাবধানে ধর্ষন মামলা রুজুর ১২ ঘন্টার মধ্যে মামলার তদন্তকারী অফিসার এসআই হাবিবুর রহমান পিপিএম থানার এসআই লিটন দাসের সহায়তায় উক্ত আসামীকে গ্রেফতার করিতে সক্ষম হন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী অফিসার এসআই হাবিবুবর রহমান পিপিএম এর সাথে যোগাযোগ করা হলে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন
গ্রেফতারকৃত আসামী রাসেল মিযা ধর্ষনের দায় স্বীকার করিয়া বিজ্ঞ আদালতে কাঃবিঃ ১৬৪ ধারা মোতাবেক সেচ্ছায় স্বীকারোক্তি মুলক জবানবন্দী প্রদান করিয়াছে বলে জানান।