ঐক্যবদ্ধ হতে পারিনি। পাকিস্তান বিভাজনের পর থেকে এখানে গণতন্ত্রের চর্চা হয়নি। বারবার গণতন্ত্র হোঁচট খেয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ ও গণতন্ত্র একসঙ্গে যায় না। মানুষ যা চায় আওয়ামী লীগ তার উল্টো করে। তাদের চরিত্র হলো ফ্যাসিবাদী। তারা উগ্রবাদী। তারা অন্যকে কথা বলতে দেয় না। গণমাধ্যম ঠিকমতো স্বাধীনভাবে লিখতে ও বলতে পারেন না। কারণ ফ্যাসিবাদ ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ইতোমধ্যে অসংখ্য মামলা করা হয়েছে। অনেককে গ্রেফতার করা হয়েছে। জাতিসংঘসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানিয়েছে।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, আজ যারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসে আছেন তারা আরব উপন্যাসের দ্বৈত্যের মতো। এরা তো বিরোধী মতকে সহ্য করতে পারে না। সেজন্যই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দি রেখেছে, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য প্রকাশে বাধা। আজকে সরকারের সমালোচনা করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষকের চাকরি থাকে না। আজকে ফেসবুকে পোস্ট দিলেও তারা সহ্য করে না।
রিজভী বলেন, এ সরকারের সময় ফুরিয়ে আসছে। সেজন্যই আজকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আমেরিকা যাব না। অন্য মহাদেশে যাব। এখানেই তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, তাকে যেতে হবে। ইনশাআল্লাহ শেখ হাসিনার দুঃশাসন থাকবে না।