1. admingusar@gmail.com : admingusar :
  2. crander@stand.com : :
  3. bnp786@gmail.com : editor :
  4. sylwebbd@gmail.com : mit :
  5. zia394@yahoo.com : Nurul Alam : Nurul Alam
  6. mrafiquealien@gmail.com : Rafique Ali : Rafique Ali
  7. sharuarprees@gmail.com : Sharuar : Mdg Sharuar
  8. cardgallary17@gmail.com : Shohidul Islam : Shohidul Islam
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

দুর্নীতির মহাসড়কে দেশ – এরশাদ

  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৮

নতুন আলো নিউজ ডেস্ক :সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে নয়- চলছে দুর্নীতির মহাসড়কে। শেয়ারবাজার পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।

পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক লুট হয়েছে। কোটি কোটি টাকা লুট হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, এখানে আপনার লোক জড়িত আছেন। উন্নয়নের মহাসড়কে আছি আমরা।

আগে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে আসতে সময় লাগত ৫ ঘণ্টা। এখন লাগে ১৫ ঘণ্টা। শনিবার চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক লালদীঘি মাঠে সম্মিলিতি জাতীয় জোটের মহাসমাবেশে এসব কথা বলেন এরশাদ।

এরশাদ আরও বলেন, আমরা নির্বাচন পদ্ধতির সংস্কার চাই। কিন্তু দেশে এখন নির্বাচন হয় না। সিল মারার নির্বাচন হয়। আমরা ওই সিল মারতে পারব না। আমাদের শক্তি অর্জন করতে হবে। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে আমাদের লোক থাকতে হবে। এরশাদ বলেন, দেশে এখন মানুষের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই, মানুষ গুম হচ্ছে।

দেশের মানুষকে উদ্ধার করতে হবে। তিনি বলেন, মাদকের ভয়াল থাবা গ্রাস করছে দেশকে। পুরো জাতি অন্ধকারে নিমজ্জিত। ১৬ কোটি মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে আসতে হবে।

এরশাদ বলেন, আমাদের অনেকে স্বৈরাচার বলত। কিন্তু আমি মানুষ মারিনি। আমাদের হাতে রক্ত নেই। এখন আন্তর্জাতিকভাবে বলা হচ্ছে- বাংলাদেশ স্বৈরাচারী রাষ্ট্র। আমরা স্বৈরাচার নই। বাংলাদেশ দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পাঁচবার। কার আমলে হয়েছে তা সবাই জানেন। এ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ বলেন, মানুষের কল্যাণ দেখে যেতে অন্তত আগামী নির্বাচন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে চাই।

এদিকে বিকাল ৩টা থেকে সমাবেশ শুরু হলেও এর আগে থেকে মিছিল নিয়ে হাজার হাজার মানুষ লালদীঘিতে সমবেত হতে থাকেন। বিকাল ৪টার মধ্যে লালদীঘির মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। বিকাল ৫টা ১৪ মিনিটে জাতীয় পার্টি ও সম্মিলিত জাতীয় জোটের চেয়ারম্যান এরশাদ বক্তব্য দেয়া শুরু করেন। ৫.৪০ মিনিটে তিনি বক্তব্য দেয়া শেষ করেন। ২৬ মিনিটের বক্তৃতায় এরশাদ দেশের বর্তমান পরিস্থিতি, তার আমলের উন্নয়ন এবং চট্টগ্রামের জন্য কী করেছেন তা বিস্তারিত তুলে ধরেন। লালদিঘি মাঠে সমবেত লাখো মানুষ হাত তুলে এরশাদের নেতৃত্বে পরিবর্তনের অঙ্গীকার করেন।

ইসলামী ফ্রন্টের নির্বাচনী প্রতীক মোমবাতি দেখিয়ে এরশাদ বলেন, আপনাদের মিছিল দেখে আপনাদের মোমবাতির প্রতীক দেখে শক্তি সঞ্চয় করেছি। আগামীতে আল্লাহর রহমতে নির্বাচন করে আমরা সরকার গঠন করব। আমরা মোহাম্মদের (স.) গর্বিত উম্মত। আমরা সৌভাগ্যবান। এরশাদ বলেন, ইসলামে সন্ত্রাসী বলে কিছু নেই। এটি পশ্চিমা দেশগুলোর সৃষ্টি একটি বুলি। ইসলামে জিহাদ আছে। জিহাদ ফরজ করা হয়েছে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাকে জিহাদ বলে। আমরা সন্ত্রাসী নই।

বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান মাওলানা এমএ মান্নানের সভাপতিত্বে মহাসমাবেশে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার এমপি, বন ও পরিবেশমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু এমপি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট মহাসচিব মাওলানা এম এ মতিন, সাবেক মেয়র ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, মহাসমাবেশ প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও জাতীয় পার্টি চট্টগ্রাম নগর আহ্বায়ক সোলায়মান আলম শেঠ, জাপা প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাসুদা এম রশিদ এমপি, বিএনএ চেয়ারম্যান সেকান্দর আলী মনি, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়, মেজর (অব.) খালেদ আক্তার, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মহাসমাবেশ সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও জোটের কেন্দ্রীয় লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য স উ ম আবদুস সামাদ, ইসলামী ফ্রন্টের প্রেসিডিয়াম সদস্য আল্লামা মছিহুদ্দৌলা, মুফতি মুহাম্মদ ছাদেকুর রহমান হাশেমী, অধ্যক্ষ মুফতি আহমদ হোসাইন আল কাদেরী, মাওলানা আবু সুফিয়ান আবেদী আল কাদেরী, মুক্তিযোদ্ধা গাজী এমএ ওয়াহিদ সাবুরী, মাওলানা হারুনুর রশিদ রেজভী, জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান হাজী মো. ইলিয়াছ এমপি, মাহজাবীন মোর্শেদ এমপি, ইসলামী ফ্রন্ট যুগ্ম-মহাসচিব অধ্যক্ষ জাফর মঈনুদ্দীন, অধ্যাপক এমএ মোমেন, সাংগঠনিক সচিব মাওলানা মাসুদ হোসাইন আল কাদেরী, বিভাগীয় সাংগঠনিক সচিব সৈয়দ মোজাফফর আহমদ মোজাদ্দেদী প্রমুখ।

মহাসমাবেশে এরশাদ আরও বলেন, এখন দেশের অবস্থাটা কি? একজন রিকশাওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করলাম। অনেক বড় ফ্লাইওভার তৈরি করেছে। অনেক সুন্দর না। ওটাতে আমিও ট্যাক্স দিছি। আমার রিকশা তো ওই ফ্লাইওভারে উঠতে পারে না। গরিব রিকশাওয়ালা ওই ফ্লাইওভারে উঠতে পারে না। প্রধানমন্ত্রীকে ইঙ্গিত করে তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের সময় কথা দিয়েছিলেন ১০ টাকায় চাল খাওয়াবেন।

ঘরে ঘরে চাকরি দেবেন। এখন চালের কেজি কত? এখন চালের কেজি ৬০ টাকা, ৭০ টাকা। একজন গরিব শ্রমিক, কৃষক দৈনিক আয় করে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। বউ-বাচ্চা নিয়ে তারা কিভাবে চলছে। যারা ভালো আছেন তারা সুখে আছেন। তারা বাইরের অবস্থা দেখেন না।

দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৪ কোটি ৮৬ লাখ। কাজ নেই। বেকাররা সংসারের বোঝা। সমাজের বোঝা। তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা দরকার। মাদকে ছেয়ে গেছে দেশ। চায়ের দোকানে ইয়াবা, রাস্তাঘাটে ইয়াবা।

আমার সময় এসব ছিল না। দেশে আইনের শাসন না থাকায় এ অবস্থা। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। মেয়েরা ধর্ষিত হয়। রাস্তায় লাশ পাওয়া যায়। মানুষ এর পরিবর্তন চায়। মানুষ এ অবস্থায় থাকতে চায় না।

এরশাদ আরও বলেন, আমরা শান্তিপ্রিয় মানুষ। জীবনের নিরাপত্তা চাই। আমার ছেলের নিরাপত্তা চাই। প্রতিবেশীর নিরাপত্তা চাই। কিন্তু কারও জীবনের নিরাপত্তা নেই। কখন কে খুন হবে, কখন কে গুম হবে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। আর একজন জানেন।

শুধু প্রধানমন্ত্রী। এ বক্তব্যের পর এরশাদ বলেন, আল্লাহ জানেন কাল আবার জেলে যাই কিনা। কী হয় বলা যাবে না। তিনি বলেন, আমরা এককেন্দ্রিক সরকার চাই না। এখন দেশ চালায় একজন মানুষ। কাল যদি বলে ওই লোকটা নাই তো নাই। কেউ বলতে পারবে না সে কোথায়।

পুলিশকে জিজ্ঞেস করলে বলবে জানে না। কয়দিন পর তার মৃতদেহটা পাওয়া যাবে। দেশে বাল্যবিবাহ বেড় গেছে। নারীদের নিরাপত্তা নেই। ধর্ষণ হচ্ছে। ঘর থেকে বের হলে আর ফিরতে পারবে কিনা তার নিশ্চয়তা নেই।

কিছুদিন আগে শুনছিলাম ব্যাংকে এত টাকা যে নেয়ার লোক নেই। আর এখন ব্যাংকে টাকা নেই। সব ব্যাংক খেলাপি। এত টাকা কোথায় যায়। এত টাকা গেল কোথায়? তাদের বিচার করেন না কেন? কৃষকের ঋণ নেই। একজন গরিব কৃষক ঋণের টাকা দিতে না পারলে জেলে যায়।

যারা কোটি কোটি টাকা নিয়ে গেছে তাদের বিচার করেন না কেন? তাদের বিচার হয় না কেন? পানামা পেপারসের নাম শুনেছেন? ওটাতে আমাদের দেশের বড় বড় লোকের নাম আছে। তাদের তো বিচার হয় না। তাদের তো কেউ প্রশ্ন করেন না। আজ মানুষের নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে গেছে। এ থেকে মানুষ বাঁচতে চায়।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে এরশাদ বলেন, সরকার পরিবর্তনে আপনারা রাজি আছেন কিনা? এ সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা হ্যাঁসূচক জবাব দেন। তিনি বলেন, আমার আমলে বেশি উন্নয়ন হয়েছে। আমি ক্ষমতায় থাকতে অনেক পাকা রাস্তা করেছি। ৬১ জেলা থেকে ৬৪টি জেলা করেছি। উপজেলা পরিষদ করেছি। ওষুধনীতি করেছি, গার্মেন্টসনীতি করেছি। দেশে যত ভালো জিনিস সব আমরা করেছিলাম। এখন শুধু লুট আর লুট। আমরা ক্ষমতায় গেলে প্রাদেশিক ব্যবস্থা চালু করতে চাই। চট্টগ্রাম প্রদেশ হবে। সাতটা প্রদেশ করব। চট্টগ্রামের নাম হবে চট্টলা। চাইলে আপনারা অন্য নামও দিতে পারেন।

এরশাদ বলেন, দেশে এখন শিক্ষা ব্যবস্থা বলতে কিছু নেই। শিক্ষা খাতে পচন ধরেছে। জিপিএ-৫ পেয়ে শিক্ষার্থীরা ইংরেজিতে নিজের নাম লিখতে পারে না। আগে পাস করা কঠিন ছিল আর এখন ফেল করা কঠিন। এটিই বাস্তব। এ শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে পারব না।

শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন করতে হবে। শিক্ষামন্ত্রী বলল, ঘুষ খান তবে একটু কম করে খান। তিনি এখনও মন্ত্রী হিসেবে আছেন। আমি হলে বের করে দিতাম। আমরা রসাতলে গেছি। অন্ধকারে যাচ্ছি আমরা। ১৬ কোটি মানুষকে আলো দেখাতে হবে। তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রামে আল ফালাহ মসজিদ, কাফকো, সিইউএফএল, কর্ণফুলী সেতু, আমিও করেছিলাম। আমিই চট্টগ্রামকে দ্বিতীয় রাজধানী করতে চেয়েছিলাম।

মহাসমাবেশে সম্মিলিত জাতীয় জোটের মুখপাত্র ও জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার এমপি বলেন, ‘দেশের মানুষ আজ অত্যাচারিত। দেশে খুন-গুম বেড়েই চলছে। চাঁদাবাজি ও বিদেশে টাকা পাচার হচ্ছে ও ব্যাংকের টাকা উধাও হয়ে যাচ্ছে।

কোনো প্রতিকার নেই। দুটি দল, কার কী ছিল। কোথায় ঘরবাড়ি ছিল। আজ ঘর হয়েছে শুধু দেশে নয়, বিদেশেও। একেকজনের ১০-২০টি বাড়ি। একটি দেশ এভাবে চলতে পারে না। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে এরশাদকে আরেকবার রাষ্ট্রক্ষমতায় পাঠাতে হবে।

বন ও পরিবেশমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, এ জনসভা হচ্ছে পরিবর্তনের জন্য। আজ মানুষ পরিবর্তন চায়। ১৯৯০ সালে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলাম আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি বলে, নির্বাচনে বিশ্বাস করি বলে।

সেইদিন এরশাদ বলেছিলেন, ‘আমি ক্ষমতা চাই না। আমি জনগণের কাতারে যেতে চাই। কারণ জনগণের প্রতি তার আস্থা ছিল।’ উপজেলা পরিষদ হয়েছিল এরশাদের আমলে। ওষুধ নীতি হয়েছিল, গার্মেন্ট নীতি করা হয়েছিল। এ দেশ যতদিন থাকবে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ততদিন থাকবে।

চট্টগ্রাম-৯ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, দেশের মানুষ দুই নেত্রীকে চায় না। খালেদা-হাসিনাকে চায় না। দেশে গুম-খুন টেন্ডারবাজ আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। চারদিকে শুধু লুটপাট আর লুটপাট। আইনের শাসন নেই। আমরা দেশে আইনের শাসন চাই।

ইসলামী ফ্রন্ট চেয়ারম্যান আল্লামা এমএ মান্নান বলেন, দেশে সুশাসন ও প্রকৃত গণতন্ত্র চর্চা আজ সংকুচিত হয়ে পড়েছে। সুফিবাদে বিশ্বাসী এরশাদ শাহ আমানতের মাজার জিয়ারত করে মহাসমাবেশে এসেছেন। ১৯৮৬ সালে জসনে জুলুসে আল্লামা তৈয়ব শাহকে (রহ.) যখন ইসলামের লেবাসধারী একটি কুচক্রী মহল বাংলাদেশে আসতে না দিতে নানা ষড়যন্ত্র করছিল তখন এরশাদ বলেছিলেন, তৈয়ব শাহ (রহ.) বাংলাদেশে আসবেন।

আমরা মনে করি, এরশাদের হাতে দেশ হেফাজতে থাকবে। ইসলাম নিরাপদে থাকবে। আগামী দিনের রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য এরশাদকেই বেছে নিয়েছে ইসলামী ফ্রন্ট। তার নেতৃত্বের ওপর আস্থা রেখেছে।

ইসলামী ফ্রন্ট মহাসচিব মাওলানা এমএ মতিন দেশের সুফিবাদী শান্তিকামী অধিকারহারা মানুষকে সম্মিলিত জাতীয় জোটের পতাকাতলে এসে রাষ্ট্র ক্ষমতায় পরিবর্তন আনার তাগিদ দেন। আগামী জাতীয় নির্বাচন সব দলের অংশগ্রহণে অবাধ ও সুষ্ঠু পরিবেশে না হলে দেশে আবারও অস্থিরতা নৈরাজ্য তৈরি হবে।

সম্মিলিত জাতীয় জোট আগামী নির্বাচনে চমক সৃষ্টি করবে উল্লেখ করে এমএ মতিন বলেন, দেশবাসী পরিবর্তন চায়, সাবেক সফল রাষ্ট্রনায়ক এরশাদকে পুনরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় দেখতে চায়। দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সম্মিলিত জাতীয় জোটের বিকল্প নেই।

মহাসমাবেশে সম্মিলিত জাতীয় জোট নেতাদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ আলী মোহাম্মদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট ইসলাম উদ্দীন দুলাল, সম্মিলিত জাতীয় জোট বৃহত্তর চট্টগ্রাম মহাসমাবেশ সমন্বয় কমিটির সচিব নঈম-উল ইসলাম, ইসলামী ফ্রন্টের মহাসমাবেশ সমন্বয় কমিটির সচিব অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, যুববিষয়ক উপদেষ্টা রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, দক্ষিণ জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শামসুল আলম মাস্টার, সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব দিদারুল আলম, ইসলামী ফ্রন্ট মহানগর দক্ষিণ সভাপতি অধ্যক্ষ নুরুল ইসলাম জিহাদী, উত্তর জেলা সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা তৈয়ব আলী, দক্ষিণ জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক নুরুচ্ছফা সরকার, চট্টগ্রাম মহানগর সদস্য সচিব এয়াকুব হোসেন, দক্ষিণ জেলা ইসলামী ফ্রন্ট সাধারণ সম্পাদক মাস্টার আবুল হোসাইন, উত্তর জেলা সাধারণ সম্পাদক গোলামুর রহমান আশরফ শাহ্, মহানগর উত্তর সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন মাহমুদ, মহানগর দক্ষিণ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আশরাফ হোসাইন, জাপা চট্টগ্রাম মহানগর নেতা কামাল উদ্দিন তালুকদার, আলহাজ আবদুল্লাহ মিয়া, যুবসেনা সভাপতি ফিরোজ আলম খোকন, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মুহাম্মদ আবু আজম, ছাত্রসেনার সভাপতি এইচএম শহিদুল্লাহ, লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য জিএম শাহাদত হোসাইন মানিক, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মুহাম্মদ খোবাইব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরণের আরো খবর

বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস

সর্বমোট

আক্রান্ত
সুস্থ
মৃত্যু
সূত্র: আইইডিসিআর

সর্বশেষ

আক্রান্ত
সুস্থ
মৃত্যু
স্পন্সর: একতা হোস্ট
© All rights reserved © 2021 notunalonews24.com
Design and developed By Syl Service BD