#বিষণ্ণ_সুন্দর_হে_নিঃসঙ্গতা# —————————————— #জহিরুল_হক_বিদ্যুৎ (অক্ষরবৃত্ত অমিল মুক্তকছন্দ) উৎসুক রৌদ্ররা বারবার ফিরে গেছে তোমার উদ্বায়ী জানালার চতুর ঘনকুয়াশা থেকে; এসেছিল কত বসন্তবাহার তোমার শকুন্তলার ছায়ে– ওখানেও ঝরে গেছে বিশ্বাসের ফুল অসম্প্রীতির বন্ধনে।
ভগ্ন ইঁটের পিঞ্জর আর্তনাদী ভয়ঙ্কর নিশ্চুপ নিরন্তর হাহাকার অন্তর হারায়েছি কত হিরে জহরত পান্না। উদাস দৃষ্টি ইতিহাস সৃষ্টি হাজার কৃষ্টি রক্তবৃষ্টি অবলুপ্ত কি হারেমের কান্না? যুগে যুগে চলছে নিষ্ঠুরদের জ্বালাতন
সৃষ্টির পা ধরে গন্তব্য খুঁজতে খুঁজতে একদিন- তোমার কাছে পৌঁছুলাম তুমি আমায় ঘাস ফড়িং এর গল্প শোনালে শোনালে পাখি এবং প্রত্যয়ের কথা আমার নাম না’জানা শাব্দিক সীমানায় তখন সন্ধ্যা ছুঁইছুঁই
থাপড় খাবি শালার ব্যাটা ভাড়া কিসের চাস , আমি হলাম নেতার হাতা বানিয়ে দেব লাশ। চমকে উঠে থমকে বলি ভাড়া আমার দেন, আমি হলাম রিক্সা চালক থাপড় খাবো কেন। শালার
কলম নাড়াচাড়া করে কুচিকুচি অক্ষরে সভ্যতা,প্রগতি,আধুনিকতার নতুন ধাঁচে আঁকড়ে ধরতে চাই,সাজাতে চাই নির্মল তুলির আঁচড়ে,মিথ্যা অহংকার দূরে ফেলতে, সময়টাকে ধরে,সুযোগ সৃষ্টি করে দৃঢ়তার সাথে চমকে দিতে চাই। পা রাখতে চাই,
আমি নারী; আমার আগুনের ছাই জমে পাহাড়ে ফুল ফোটে;সুশোভিত করে বিশ্ব সংসার- দুঃখ শুকায় সুখের রোদে। ভরসা হতে প্রেম খুঁজে লিখে যাবো ন্যায়ের কথা। পাপ-অপরাধ, অভিশপ্ত ইতিহাসকে বহন করে হাজার
বেড়াতে এসেছি মাত্র! জগত সংসারে মহাকালের নির্দেশে.. আলোকসজ্জা,শানসৌকত কিচ্ছু যাবে না সাথে, সব রেখে যেতে হবে নাট্যমঞ্চের সাজঘরে। ক্ষনিকের ভ্রমণে এসেছি, পরীক্ষা প্রতি ক্ষনে ক্ষনে… এই সাজ পোশাক সোনা গহনা
হৃদয়ের দেয়াল জুড়ে কত স্মৃতি ঘাপটি মেরে বসে কাঁদে, দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে বেড়ায় না সময়ের ঘড়ি, দ্রুত পায়ে হেঁটে চলে টিকটিক ছন্দ তালে , একসময় নদীগুলো ছিলো বর্ণাঢ়্য যৌবনা,মনোরম আর
তোমার চোখে শরৎ _____________________ ইভা আলমা তোমার চোখের উজ্জ্বলতায় মিশেছে সুসজ্জিত শরৎ আড়ম্বরে , ভাদ্রের অহোরাত্র অন্ধকার ভেঙে, চিরায়ত ডাহুকের কোলাহলে ফিরে এলো শরৎ তোমার ভরাট কন্ঠস্বরে । নির্মল আকাশের
বড্ড ভালোবাসি আজও শরৎতের ঐ নীল আকাশ। যেথায় সাদা শুভ্র মেঘগুলো অনায়াসে ভাবনাহীন হয়ে উড়ে বেড়ায় নীল আকাশটা জুড়ে। বড্ড ভালোবাসি আজও নদীর জল, যেথায় সারাক্ষণ খেলা করে রুপোলী
নেতার হাতা নইতো ভোঁতা নেতার সাথে থাকি, ইয়েস স্যার বলে বলেই নেতায় দেই ফাঁকি। আমার নেতা মাথার ছাতা মাথায় সদা ধরি , রোদ বাদলা ঝড়ের দিনে নেতার সাথে ঘুরি। নেতার
সিলেটের জাফলং ধূসর ধূসর মেঘগুলো উড়ছে উড়ছে ছুঁতে গেলে হাত যে আমার পানিতে ভাসছে। চূড়ায় চূড়ায় পাহাড়ের ঝরনা হাসছে শ্বেত ঝলমলে স্রোতধারা নদীতে বইছে। নদীর মাঝি পাথর যে তুলছে তুলছে
~দু’দন্ড শান্তির খোঁজে~ একটু শান্তি হবে! শান্তি! দিতে পারো কেউ শান্তির খোঁজ? কতো কাল ধরে হাটে বাজারে শান্তির খোঁজ করছি! অঁচল অবেলায় বসে, হাঁক দিয়েই চলছি — ও মানুষ আছে
দরজার ওপাশে অচেনা ছায়া মাঝে মাঝেই কড়া নাড়ে ছুটে যাই অর্গল খুলে দিতে, কী যেন বাঁধা দেয় আমায়! ফিরে আসি অজান্তে পিছু টানে। অন্ধকার অমাবস্যার মধ্যরাত্রে শেয়ালের হুক্কাহুয়ার স্বরে বাঁশের
ঠিকানা জানা নেই তবু নাম লিখি উদ্বাস্তু গাঁয়ে— বিষণ্ণতা একাকিত্ব আর দীর্ঘশ্বাসকে নিয়ে এতদূর এলাম। জানিনা,যেতে হবে কতদূর! অপেক্ষারা বিছিয়ে রেখেছে শরবিদ্ধ ভালোবাসা আমার দখলে আজ নষ্ট সময়ের পরিপাটি আঁধারকুঞ্জে
বর্তমানে প্রয়োজন, ——–_—_———– একজন যোগ্য শিক্ষক চাই, যে শুধু দেবে না বইয়ের শিক্ষা। মানবিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটাবে তরুণদের সুকোমল হৃদয়ে। জোনাকি যেমন তার সবটুকু আলো দিয়ে জ্বলে ওঠে,অন্ধকার অরণ্যে, তেমনি
বর্ষা শেষে শরৎ আসে মিষ্টি হেসে ভোরে, নীল আকাশের নিচে সাদা বক পাখিরা উড়ে। কাশ বনেতে মধুর হেসে ফুটে যে কাশ ফুল, শিউলি ফুলের গন্ধে সবার হৃদয় দোলে দোদুল। ঝিরিঝিরি
শরৎ রানী এসেই উঁকি দিয়ে যেন মাতোয়ারা ঐ নীল আকাশে। মেঘের সাথে লুকোচুরি খেলে বাতাসের গা জুড়িয়ে !! আকাশের সাথে যেন তার প্রথম প্রেম! পুলকিত মনে মেঘের দেশে উড়ে বেড়ায়
বিয়াই আপ্যায়ন (কবিতাটি আঞ্চলিক ভাষায় লেখা) আমিনা খাতুন দীপা পদ্মা পাড়ের মেয়াগো আমি,মেঘনা পাড়ের বউ, হাশুড়ী কয়, জ্যাতা ইলশা আনে যেনো তোমার বাবারে কও। বাবায় আনলো জ্যাতা ইলশা হাশুড়ী আনন্দে
বলো নারী, ভালোবাসা দিয়ে স্নেহ পরশে যে কাছে টেনে নেবে আমি তারই।। আমি কন্যা আমি সঙ্গী আমি মা । সহ ধর্মিনী আমি মহীয়সী। রাত জেগে ভোরে হেসে হেসে উঠি