1. admingusar@gmail.com : admingusar :
  2. crander@stand.com : :
  3. bnp786@gmail.com : editor :
  4. sylwebbd@gmail.com : mit :
  5. zia394@yahoo.com : Nurul Alam : Nurul Alam
  6. mrafiquealien@gmail.com : Rafique Ali : Rafique Ali
  7. sharuarprees@gmail.com : Sharuar : Mdg Sharuar
  8. cardgallary17@gmail.com : Shohidul Islam : Shohidul Islam
  9. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১১:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আর্থিক কারণে যুক্তরাষ্ট্রে জন্মহার কমেছে গাজায় ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারে লাগতে পারে ১৪ বছর : জাতিসংঘ ভারতীয় তিন কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা টানা তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ, ভাঙল ৭৬ বছরের রেকর্ড থাইল্যান্ডের সঙ্গে পাঁচ সমঝোতা ও চুক্তি সই বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় বিএনপির ৭৩ নেতা বহিষ্কার বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ সামাজিক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আজিম উদ্দিনের মৃত্যুতে নর্থইষ্ট বিএনপির শোক।  টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল

সিলেটের হরিপুরে চার স্তরে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে।

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২১

সৈয়দ মুহিবুর রহমান মিছলু সিলেট প্রতিনিধি: সিলেটের হরিপুরে গ্যাস ক্ষেত্রের চারটি স্তরে গ্যাসের অবস্থান চিহ্নিত করেছে বাপেক্স। এর মধ্যে সবচেয়ে নিচের স্তর ১ হাজার ৯৯৮ মিটার গভীর থেকে গ্যাস ওঠতে শুরু করেছে।
গত (০৪ জানুয়ারী) সোমবার বিকেল ৪টার দিকে কূপটির ফ্লেয়ার লাইনে ওঠে আসা গ্যাসে আগুনের শিখা জ্বালিয়ে গ্যাস প্রাপ্তি নিশ্চিত করা হয়। বাপেক্স ও পেট্রোবাংলার সূত্র জানায়, ত্রিমাত্রিক ভূকম্পন জরিপের তথ্য বিশ্লেষণ করে কূপটির ২ হাজার ৭২ থেকে ২ হাজার ৯৪ মিটার গভীরতায় তেল আছে বলে ধারণা করা হয়েছিল। কিন্তু খননকালে ওই স্তরে পৌঁছাতে পারেনি বাপেক্সের খননযন্ত্র (রিগ), দুই হাজার ২৫ মিটারে রিগটি আটকে যায়। ফলে সম্ভাব্য তেলের স্তরটি বাদ দিয়ে এর ওপরে চিহ্নিত চার স্তর থেকে গ্যাস উত্তোলনের প্রক্রিয়া হিসেবে ডিএসটি (ড্রিল স্টেম টেস্ট) করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্রটি পরিচালনা করেন পেট্রোবাংলার অধীনস্থ কোম্পানি সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড (এসজিএফএল)। এসজিএফএলের সদ্য সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তিতাসের বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী ইকবাল মো. নূরুল্লা’র তত্ত্ববাবধানে কূপটির খননকাজ শুরু হয়।

তিনি বলেন, কূপটির যে স্তর থেকে ওঠে আসা গ্যাসে শিখা জ্বালানো হয়েছে, তার উপরের আরো তিনটি স্তরের অন্তত একটি অনেক সমৃদ্ধ। সবগুলো স্তরে ডিএসটি করার পর সেখানকার সম্ভাব্য মজুত নির্ধারণ এবং বাণিজ্যিকভাবে গ্যাস উত্তোলন শুরু করা হবে।

দেশের প্রাচীনতম এই গ্যাস ক্ষেত্রটির ৯ নম্বর কূপে গত ২ অক্টোবর খননকাজ শুরু করে পেট্রোবাংলার অধীন আরেকটি কোম্পানি বাপেক্স। তাদের করা ত্রিমাত্রিক ভূকম্পন জরিপের ভিত্তিতেই কূপটি খননের স্থান ও গভীরতা নির্ধারণ করা হয়।

এসজিএফএল সূত্র জানায়, ভূকম্পন জরিপের ফলের ভিত্তিতে এই কূপে তেল পাওয়ার আশা করা হয়েছিল। কূপটি খনন করার কথা ছিলো ২ হাজার ১০০ মিটার গভীর। কিন্তু ২ হাজার ২৫ মিটার পর্যন্ত খনন করার পর ড্রিলিং পাইপ আটকে যায়, যা প্রচলিত কোনো পদ্ধতিতেই ছাড়ানো যায়নি। ভূতাত্ত্বিবক জটিলতা এবং খননকাজ পরিচালনায় ক্রুটির কারণে এটা হয়ে থাকতে পারে।

সূত্র জানায়, এই অবস্থায় করণীয় নির্ধারণের জন্য গত ১৭ ডিসেম্বর সংশ্লিষ্ট পরামর্শক ও বিশেষজ্ঞসহ সব পক্ষ এক সভায় মিলিত হন। সে সভায় সামগ্রিক বিষয় আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেন যে, ড্রিলিং পাইপ যেখানে আটকে গেছে, সেখানেই এটি কেটে সিমেন্টিং করে দেয়া হবে। অর্থাৎ কূপটির খননকাজ সেখানেই শেষ করা হবে। এরপর ২ হাজার ২৫ মিটারের মধ্যে চিহ্নিত চারটি স্তরে ডিএসটি সম্পন্ন করে গ্যাস উত্তোলন করা হবে।

হরিপুর ১৯৫৫ সালে আবিষ্কৃত এ দেশের প্রথম গ্যাস ক্ষেত্র। ১৯৬০ সালে ক্ষেত্রটির ১ নম্বর কূপ থেকে দৈনিক ৪০ লাখ ঘনফুট করে গ্যাস ছাতক সিমেন্ট কারখানায় সরবরাহ শুরু হয়। বাংলাদেশে শিল্পে গ্যাস ব্যবহারও সেই প্রথম। সে ছিলো এক নতুন যুগের সূচনা। এরপর ১৯৬১ সালে এই ক্ষেত্রের আরেকটি কূপ থেকে ৩০ মাইল দীর্ঘ ও ৮ ফুট ব্যাসের পাইপ লাইনের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ শুরু হয় ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্রে ছয়টি কূপ খনন করা হয়। তবে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের সময় এর দুটি কূপ চালু ছিলো।

Comments are closed.

এই ধরণের আরো খবর

বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস

সর্বমোট

আক্রান্ত
সুস্থ
মৃত্যু
সূত্র: আইইডিসিআর

সর্বশেষ

আক্রান্ত
সুস্থ
মৃত্যু
স্পন্সর: একতা হোস্ট
© All rights reserved © 2021 notunalonews24.com
Design and developed By Syl Service BD