বেসামরিক নাগরিকের বিরুদ্ধে গণহত্যা, জাতিগত হত্যাকাণ্ড, যৌন সহিংসতার ব্যবহার।
এ বছর ১৫ এপ্রিল আরএসএফ এবং দেশটির সশস্ত্র বাহিনী সুদানিজ আর্মড ফোর্সেসের (এসএএফ) মধ্যে সংঘাত শুরু হয়। তখন থেকে উভয়পক্ষই অস্ত্রবিরতি বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়েছে। আরএসএফ এবং মিত্র মিলিশিয়ারা দারফুর এবং অন্যান্য স্থানে ভয়াবহভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।
এতে আরও বলা হয়, যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে এবং আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতায় জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র। উল্লেখ্য, আবদেল রহিম আরএসএফের একজন উচ্চপদস্থ নেতা। তিনি আরএসএফের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহামেদ হামদান দাগালোর ভাই।
ট্রেজারি ফর টেররিজম অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্সে আন্ডার সেক্রেটারি ব্রায়ান ই নেলসন বলেন, সুদানে মারাত্মক এবং বিস্তৃত মানবাধিকার লঙঘনের জন্য দায়ী যারা, তাদের জবাবদিহির আওতায় আনতে এ নিষেধাজ্ঞা